π একটি গাণিতিক ধ্রুবক। একটি বৃত্তের পরিধির সাথে এর ব্যাসের অনুপাত করলে পাই এর মান পাওয়া যায়। পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন সূত্রে পাই (π) ব্যাবহার করা হয়। π এর মান প্রায় ৩.১৪১৫৯ এর সমান। পাই এর মান এবং কুরআন
π= বৃত্তের পরিধি / বৃত্তের ব্যাস= ৩.১৪= ২২/৭

২২ সংখ্যাটিকে কে ৭ দিয়ে ভাগ করলে মোটামুটি পাই এর কাছাকাছি একটি মান পাওয়া যায় (৩.১৪২৮)। তাই পাইকে অনেক সময় π কে ২২/৭ আকারেও প্রকাশ করা হয়। পাই এর মান এবং কুরআন
এখন দেখা যাক পবিত্র কুরআনে কিভাবে পাই এর মানের দিকে ইংগিত করা হয়েছে। কুরআনের ২২ তম সুরা হচ্ছে সুরা হাজ্জ্ব। আর হাজ্জ্বের অন্যতম গুরুত্বপুর্ন নিয়ম হচ্ছে কাবা ঘরের চারিদিকে তাওয়াফ করা। মানুষ যখন কাবা ঘরের চারদিকে তাওয়াফ করে তখন কাবা ঘরকে মাঝখানে রেখে বৃত্তাকারে তাওয়াফ করে। আর ৭ বার বৃত্তাকারে ঘোরার মাধ্যমে তাওয়াফ সম্পন্ন করতে হয়।
কোরানের ২২ তম সুরার নাম হাজ্জ্ব। আর হজ্জ্বের সময় কাবাঘরকে কেন্দ্রে রেখে বৃত্তাকারে ৭ বার ঘুরে তাওয়াফ করতে হয়। এখানে তিনটি বিষয় লক্ষ্যনীয়-
— ২২
—৭ এবং
— বৃত্ত
পাই এর মান হচ্ছে প্রায় ৩.১৪। যেটি বৃত্তের পরিধি আর এর ব্যাসের অনুপাত। ২২ সংখ্যাটিকে কে ৭ দিয়ে ভাগ করলে মোটামুটি পাই এর কাছাকাছি ৩.১৪ মানটি পাওয়া যায়। পাই এর মান এবং কুরআন
কোরানের ২২ তম সুরা হচ্ছে হাজ্জ্ব, আর হাজ্জ্বের সাথে ৭ এবং বৃত্ত এই দুটি বিষয় জড়িত। তাই আমরা বলতে পারি সুরা হাজ্জ্বকে ২২ তম স্থানে রেখে মহান আল্লাহ ‘পাই’ এর মানের দিকে ইংগিত করেছেন!
আরো বিস্ময়কর হচ্ছে সূরা হাজ্জ্বের ২৬ নাম্বার আয়াতে ‘তাওয়াফকারী’ (لِلطَّائِفِينَ)শব্দটি উল্লেখ করা হয়েছে। আর এই “তাওয়াফ” শব্দটির সাথে ২২ এবং ৭ এই দুটি সংখ্যা সংযোগ খুঁজে পাওয়া যায়। ” তাওয়াফকারী” শব্দের প্রথম থেকে অক্ষর গণনা করলে ৭ সংখ্যাটি এই শব্দের ভেতরেই পাওয়া যায়। আবার আয়াতের শেষ থেকে অক্ষর গুণে আসলে ২২ সংখ্যাটি “তাওয়াফকারী” শব্দটির ভেতরে পাওয়া যায়!
Quran is the biggest . It is very beautiful life.
I love Quran.
আমাদের উচিৎ কুরআন নিয়ে অনেক অনেক গবেষণা করা। কিন্তু হয়!আফসোস আজ আমরা কুরআন থেকে অনেক দূরে